অধ্যক্ষের বাণী
‘আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের শিক্ষিত সভ্য জাতি দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।’ সপ্তদশ শতাব্দী থেকে ঊনবিংশ দু’শ বছর পরে আজও এ বাক্য প্রযোজ্য।রয়েছে। কলেজ কর্তৃপক্ষ শৃঙ্খলা রক্ষায় যেমন তৎপর, তেমনি ছাত্রীদের সৃজনশীল মেধার বিকাশেও আন্তরিক। সে লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া, সাধ্যারণজ্ঞান, প্রকৃতি, বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে ক্লাব কার্যক্রম। মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ আন্তরিক। অভিভাবকদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ-যার প্রয়াসে অভিভাবক দিবস পালিত হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁদের সকল ছাত্রীকে কেবল মেধাবী শিক্ষার্থী নয়, আধুনিক আলোকিত মানুষ এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ব্রত নিয়ে কাজ করছে। আপনাদের সহযোগিতায় এ কলেজের ছাত্রীরা কেবল কলেজ নয়, দেশের সম্পদ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে। আমাদের এ প্রয়াসে ছাত্রী, অভিভাবক সবার পূর্ণ সহযোগীতা পাব-এ বিশ্বাসই আমাদের মূল চালিকা শক্তি।
একটি জাতি বা রাষ্ট্রের এগিয়ে আসার অন্যতম উপাদান শিক্ষা, বিশেষত নারী শিক্ষা। শিক্ষায় নারীর অগ্রযাত্রা একটি সমাজ ও জাতিকে আলোকিত জীবন ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার তাই নারী শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নে নিয়েছেন বেশ কিছু বলিষ্ যুগপোযোগী পদক্ষেপ। শিক্ষায় নারী-পুরুষ সমতা অর্জনে বাংলাদেশ ছুঁয়েছে নতুন মাইলফলক। নারী শিক্ষায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্বজুড়ে নন্দিত।
নারী শিক্ষায় পিছিয়ে পড়া পুরানো ঢাকায় শিক্ষায় আলো বেগবান করতে ঢাকার তৎকালীন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ া করেন ‘ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ’। এ শিক্ষা প্রতিষ্ ান পড়াশুনার পাশাপাশি বাস্তবমুখী অত্যবশ্যকীয় বিষয়গুলোতে ছাত্রীরা যাতে যোগ্য হয়ে উ তে পারে সে বিষয়ে নিরন্তন প্রয়াস চালিয় আসছে। তথ্য প্রযুক্তির যুগে বিজ্ঞান মনস্ক-আধুনিক শিক্ষার ধারাবাহিকতা এ প্রতিষ্ ানের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি ছাত্রীদের নান্দনিক মূল্যবোধের যেন বিকাশ ঘটে সে বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ যত্নবান।
শিক্ষাদানের জন্য এ কলেজে রয়েছে যোগ্য, অভিজ্ঞ, মেধাবী, মননশীল শিক্ষক, শিক্ষিকামন্ডলী। প্রতিটি শ্রেণি কক্ষে আছে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম, ছাত্রীদের জন্য আধুনিক ছাত্রী হোস্টেল এবং ছাত্রীদের আনা-নেয়ার জন্য বাস সার্ভিসের প্রক্রিয়া চলছে। কলেজে ররয়েছে স্বাস্থ্যসম্মত কলেজ ক্যান্টিন, পরিচ্ছন্নতা ও স্যানিটেশনের বিষয়েও কলেজ কর্তৃপক্ষ পূর্ণমনোযোগী। নিবিড় পা দান, পা সহযোগী পা াগার,ল্যাবরেটরিসহ সুযোগ সুবিধা রয়েছে।কলেজ কর্তৃপক্ষ শৃঙ্খলা রক্ষায় যেমন তৎপর, তেমনি ছাত্রীদের সৃজনশীল মেধা বিকাশেও আন্তরিক। সে লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া, সাধারণ জ্ঞান, প্রকৃতি বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে ক্লাব কার্যক্রম। মাদক,সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ মুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ আন্তরিক।অভিভাবকদের সাথে নিবিড় যোগাযোগ, যার প্রয়াসে অভিভাবক দিবস পালিত হচ্ছে।
ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের সকল ছাত্রীকে কেবল মেধাবী শিক্ষার্থী নয়, আধুনিক৷ আলোকিত মানুষ এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ব্রত নিয়ে কাজ করছে।আপনাদের সহযোগিতা ছাত্রীরা কেবল কলেজ নয়,দেশের সম্পদ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে।আমাদের এ প্রয়াসে ছাত্রী, অভিভাবকসহ সকলের পূর্ণ সহযোগিতা পাবো- এ বিশ্বাসই আমাদের মূল চালিকাশক্তি|
Tahamina Haque
অধ্যক্ষ
ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ
লক্ষ্মীবাজার, সূত্রাপুর, ঢাকা- ১১০০।